কারেন্ট
পদার্থের মধ্যকার মুক্ত ইলেকট্রন সমূহের একটি নির্দিষ্ট দিকে প্রবাহিত হওয়ার হারকে কারেন্ট বলে। একটি কন্ডাক্টরের দুই প্রান্তে ভোল্টেজ বিরাজমান থাকলে, ইলেকট্রিক চার্জ প্রবাহিত হয়। বৈদ্যুতিক
পদার্থের মধ্যকার মুক্ত ইলেকট্রন সমূহের একটি নির্দিষ্ট দিকে প্রবাহিত হওয়ার হারকে কারেন্ট বলে। একটি কন্ডাক্টরের দুই প্রান্তে ভোল্টেজ বিরাজমান থাকলে, ইলেকট্রিক চার্জ প্রবাহিত হয়। বৈদ্যুতিক
এ.সি. কারেন্ট বা অলটারনেটিং কারেন্টের বাংলা নাম পরিবর্তী তড়িৎ প্রবাহ। যে কারেন্ট প্রবাহের মান একটা নির্দিষ্ট সময় পরপর একটা নির্দিষ্ট সাইকেল অনুসরণ করে অনবরত পরিবর্তন
ডায়োডে রিভার্স বায়াস প্রয়োগ করলে পি-রিজিয়ন এবং এন-রিজিয়নের মাইনোরিটি চার্জ ক্যারিয়ারের জন্য জাংশনে অতি সামান্য কারেন্ট প্রবাহিত হয়, একে লিকেজ কারেন্ট বলে। সিলিকনের ক্ষেত্রে এই
রেকটিফায়ারের আউটপুট থেকে যে ডি.সি. পাওয়া যায় তা পিওর ডি.সি. নয়, এতে এ.সি. মিশ্রিত থাকে, একে পালসেটিং ডি.সি. বলে। এ.সি. মিশ্রিত থাকায় এই কারেন্ট, সেনসেটিভ
একটি পজেটিভ চার্জ হতে বাইরের দিকে প্রবাহিত মোট বৈদ্যুতিক বল রেখাকে বৈদ্যুতিক ফ্লাক্স বা ইলেকট্রিক ফ্লাক্স বলে। ইলেকট্রিক ফ্লাক্সের প্রতীক ψ এবং একক কুলম্ব।
প্রতি একক ক্ষেত্রফলে যে পরিমাণ ইলেকট্রিক ফ্লাক্স অতিক্রম করে তাকে ইলেকট্রিক ডেনসিটি বলে। এর প্রতিক D এবং একক কুলম্ব/বর্গ মিটার। \(D = \frac{ψ}{A}\)
ডাই ইলেকট্রিক শব্দের অর্থ অপরিবাহী। যে সকল পদার্থ বিদ্যুৎ পরিবাহী নয়, মুক্ত ইলেকট্রন নেই এবং বৈদ্যুতিক শক্তিকে সঞ্চয় করে রাখতে পারে তাকে ডাই ইলেকট্রিক পদার্থ
একটি ক্যাপাসটরের প্লেট সমূহের মধ্যবর্তী বৈদ্যুতিক বলরেখা গুলোকে কেন্দ্রীভূত করার ডাই ইলেকট্রিক পদার্থের সামর্থকে ডাই ইলেকট্রিক কনস্ট্যান্ট বলে। এর প্রতিক εr
কোন বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের একটি বিন্দুতে একটি একক পজেটিভ চার্জ স্থাপন করলে ঐ বিন্দুতে ক্রিয়াশীল বলকে বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র প্রাবাল্য বা বৈদ্যুতিক ক্ষেত্র শক্তি বলে। এর একক
ক্যাপাসিটরের দুইটি প্লেটের মধ্যে বৈদ্যুতিক শক্তি সঞ্চয় করে রাখার ধর্ম ক্যাপাসিট্যান্স। এর প্রতিক C এবং একক ফ্যারাডে। \(\begin{align*} &\text{চার্জ }&&= Q \text{ এবং }\\ &\text{ভোল্ট }&&